অন্যান্য মুদ্রার বিপরীতে যুক্তরাষ্ট্রের ডলারের দাম আরও কমেছে।
বুধবার (১০ এপ্রিল) দেশটি মূল্যস্ফীতির উপাত্ত প্রকাশ করবে। এর আগে বিনিয়োগে সতর্ক অবস্থানে রয়েছেন ব্যবসায়ীরা। ফলে মার্কিন মুদ্রার দরপতন ঘটেছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের বরাত দিয়ে সিএনবিসির এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।
এতে বলা হয়, মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) অন্যান্য ৬ বৈশ্বিক মুদ্রার বিপরীতে ডলার সূচক নিম্নমুখী হয়েছে শূন্য দশমিক ০১ শতাংশ। বর্তমানে তা ১০৪ দশমিক ০৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আগের দিন (সোমবার) যা ছিল ১০৪ দশমিক ১২। আর গত শুক্রবার তা স্থির হয়েছিল ১০৪ দশমিক ২৯ পয়েন্টে।
এই প্রেক্ষাপটে আলোচ্য কার্যদিবসে ইউরোর দাম বেড়েছে শূন্য দশমিক ১ শতাংশ। ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের (ইইউ) মূল মুদ্রাটির মান স্থির হয়েছে ১ ডলার ০৮৬৯ সেন্টে। একই কর্মদিবসে স্টার্লিংয়ের দর বৃদ্ধি পেয়েছে শূন্য দশমিক ২৬ শতাংশ। ব্রিটিশ মুদ্রাটির মূল্য নিষ্পত্তি হয়েছে ১ ডলার ২৬৮৭ সেন্টে।
তবে জাপানি মুদ্রার বিপরীতে গ্রিনব্যাক শক্তিশালী হয়েছে শূন্য দশমিক ১ শতাংশ। ডলারপ্রতি দাম দাঁড়িয়েছে ১৫১ দশমিক ৭৬ ইয়েনে। একই দিনে আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের দর ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে ৪০ সেন্ট। প্রতি ব্যারেলের মূল্য দাঁড়িয়েছে ৯০ ডলার ৭৮ সেন্টে।
আলোচিত দিনে ক্রিপ্টোকারেন্সি বাজারে সুবাতাস বয়েছে। এক বিটকয়েনের দাম ঊর্ধ্বগামী হয়েছে ৬ দশমিক ৩ শতাংশ। ক্রিপ্টোটি বিক্রি হচ্ছে ৭১ হাজার ৯৫৩ ডলারে। বিশ্ব ইতিহাসে যা প্রায় সর্বকালে সর্বোচ্চ।