অনেকেই ব্যাক পেইনে ভুগেন। ব্যাক পেইন, জয়েন্ট পেইন, মাসলস্ পেইন এগুলো হতেই পারে। আমাদের শরীরের হাড় এবং জয়েন্ট যদি হেলদি না হয়, তাহলে হাড়ে ব্যথা করবে, জয়েন্টে ব্যথা করবে।
শররীরে সবগুলো জয়েন্টকে ঠিক রাখার জন্য দরকার মিনারেল ও ফ্যাট। উদ্ভিজ্জ খাবার খেলে শরীরে মিনারেল আসবে। যেমন শাক-সবজি, সালাদ। ফাইবারযুক্ত খাবার ও হেলদি ফ্যাট নিয়মিত খেতে হবে। মাছের তেল, মাছ, ফ্যাটি মাংস খেতে হবে। এছাড়া ডিমের কুস, বাদাম, সুগার ফ্রি চকলেট খাবেন।
সব ধরণের খাবার খাওয়ার পরেও হাড় ও জয়েন্টের অবস্থা ভালো হবে না, যদি কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় ভুগেন। যাদের কোষ্ঠকাঠিন্য বেশি তারা ফাইবার খাবেন। এছাড়া ইসবগুলের ভুষি, চিয়া সীড, লেবু খেতে পারেন। তাছাড়া অ্যাপেল সিডার ভিনেগারের মধ্যেও এসিড ও মিনারেল আছে, যা খাবারকে সহজে হজম ও শান্ত করবে।
অনেকের ক্ষেত্রে হরমোনের হেরফেরের কারণেও ব্যাক পেইন হতে পারে। সেক্ষেত্রে হজম ঠিকমতো হবে না এবং কোষ্ঠকাঠিন্য হবে। তাছাড়া দীর্ঘদিন খাবারে অনিয়ম করলেও কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে। এ অবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্যের কারণে দীর্গস্থায়ী ব্যাক পেইন হতে পারে।
ব্যাক পেইন কমানোর জন্য অনেকেই ক্যালসিয়াম খান। এটি মারাত্মক ভুল। কারণ শরীরে যদি ম্যাগনেসিয়াম না থাকে ক্যালসিয়ামটা উল্টো ক্ষতি করবে। ম্যাগনেসিয়ামযুক্ত ক্যালসিয়াম হলে খেতে পারেন। অনেকে মারাত্মক ব্যাক পেইনের জন্য রাতে ঘুমাতে পারেন না। তারা এপসম সল্ট ও ব্রেকিং সোডা পানিতে দিয়ে গোসল করলে শরীরে ম্যাগনেসিয়াম শোষন করবে এবং তখন খাবার থেকে ক্যালসিয়াম এসে দেহের ব্যথা কমে যাবে।