ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন বাদীর আইনজীবি এ্যাড. হিরু সুশীল।
বাদীর আইনজীবি এ্যাড. হিরু সুশীল জানান, স্বাক্ষর জাল জালিয়াতির মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে বিশ্বজিৎ চক্রবর্তী বিশু নামের এক ব্যক্তিকে। মামলার বাদী সুমন পাল বিশ্বজিৎ চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে বিজ্ঞ আদালতে সিআর মামলা নং ৪৬৬/২২ দায়ের করেন।
বাদী সুমন পাল অভিযোগ করেন যে, আসামী বিশ্বজিৎ চক্রবর্তী বাদীর স্বাক্ষর জাল করে তিনটি নন জুডিসিয়াল স্ট্যাম্পের মাধ্যমে টাকা পাওয়ার দাবী করেন। বিশু আমার কাছে টাকা পাবে এই মর্মে এ স্বাক্ষর জালিয়াতির আশ্রয় নেয়। ওরা একটা সিন্ডিকেট। আমি আদালতের আশ্রয় নিয়েছি। বিজ্ঞ আদালত মামলাটি তদন্তের জন্য সিআইডি-চট্টগ্রামকে নির্দেশ দেন। সিআইডির তদন্তকারী কর্মকর্তা তদন্ত শেষে আসামী বিশ্বজিৎ চক্রবর্তী, মুনমুন চক্রবর্তী ও সুমন ভট্টাচার্য বিরুদ্ধে দন্ডবিধি আইনের ৪০৬/৪২০/৪৬৫/৪৬৭/৪৬৮/৪৭১/৫০৬ ধারায় অপরাধ সংগঠনের প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া গেছে মর্মে প্রতিবেদন দাখিল করেন। আদালত প্রতিবেদনের আলোকে আসামীদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারী করেন।
গ্রেফতারি পরোয়ানা মূলে চকবাজার থানা পুলিশ আসামী বিশ্বজিৎ চক্রবর্তী বিশুকে গ্রেফতার করে আদালতে সোপর্দ করিলে আদালত আসামী বিশ্বজিৎ চক্রবর্তী কে জেলে হাজতে প্রেরণ করে, বাকি আসামিরা এখনও পলাতক রয়েছেন।